International Flexi

Ads




International Flexi

Showing posts with label Health Tips/ স্বাস্থ্য সেবা. Show all posts
Showing posts with label Health Tips/ স্বাস্থ্য সেবা. Show all posts

জেনে নিন লেবুর প্রধান উপকারিতা


শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরেই লেবুর উপকারি গুণাগুণ মানুষের জানাএর মাঝে একটা প্রধান উপকারিতা হলো ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস ইত্যাদির তৈরি করা রোগ বালাই দূরীকরণ এবং শরীরের সার্বিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিআরেকটা হলো হজম শক্তি বাড়ানো এবং যকৃৎ পরিষ্কারের মাধ্যমে ওজন কমানোর ক্ষমতালেবুতে সাইট্রিক এসিড এর পাশাপাশি আরও রয়েছে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, বায়োফ্লাভোনোয়েড, পেক্টিন এবং লিমোনিনএই সবগুলো পদার্থের প্রভাবেই আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে এবং রোগের সাথে শরীর যুদ্ধ করার শক্তি পায়সকালে এক গ্লাস গরম পানির সাথে লেবুর রস মিশিয়ে পান করলে এসব উপকার সর্বাধিক মাত্রায় পাবে আপনার শরীরগরম পানি কেন? কারণ ঠাণ্ডা পানির চাইতে গরম পানি শরীরে শোষিত হয় অনেক দ্রুত এবং এর থেকে তত বেশি উপকৃত হবেন আপনিএক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে অর্ধেকটা লেবুর রস মিশিয়ে পান করতে পারেনআর সকালে উঠে অন্য যে কোনও কাজ করার আগেই এটা পান করবেনতাহলেই পাবেন এর অসাধারণ সব উপকারিতা
১) হজমে সহায়ক :
শরীর থেকে অযাচিত পদার্থ এবং টক্সিন বের করে দেয় লেবুর রসআমাদের হজমের জন্য ব্যবহৃত লালা এবং পাচক রসের সাথে বেশ মিল আছে এর গঠন এবং কাজেরআর যকৃতের থেকে হজমে সহায়ক এক ধরণের পদার্থ নিঃসরণেও এটি সহায়তা করে

২) ডাইইউরেটিক হিসেবে কাজ করে :
শরীরে মুত্রের পরিমাণ বৃদ্ধি করে এবং এর মাধ্যমে খুব দ্রুত ক্ষতিকর এবং বিষাক্ত পদার্থ শরীর থেকে বের হয়ে যায়এছাড়া মূত্রনালির স্বাস্থ্য ভালো রাখতেও এটি সহায়ক

৩) রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় :
লেবুতে থাকে অনেকটা ভিটামিন সি এবং লৌহ যা ঠাণ্ডাজ্বর জাতীয় রোগের বিরুদ্ধে ভীষণ কার্যকরএতে আরও আছে পটাসিয়াম যা মস্তিষ্ক এবং স্নায়ুকে সক্রিয় রাখে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে সহায়তা করেএতে থাকা অ্যাসকরবিক এসিড প্রদাহ দূর করে এবং অ্যাজমা বা এজাতীয় শ্বাসকষ্টের সমস্যা কমায়এছাড়াও কফ কমাতে সাহায্য করে লেবু

৪) শরীরের পিএইচ মাত্রা ঠিক রাখে :
এর অর্থ হলো শরীরের অম্ল-ক্ষারকের মাত্রা ঠিক রাখে লেবুলেবু হজম হয়ে যাবার পর কিন্তু আর অম্লীয় থাকে না, ক্ষারীয় হয়ে যায়ফলে এটি রক্তে মিশে যায় এবং শরীরের অম্লতা বাড়তে দেয় নাঅম্লতা বেড়ে গেলেই দেখা দেয় রোগ

৫) ত্বক পরিষ্কার করে :
ত্বকের কুঞ্চন এবং দাগ দূর করে লেবুতে থাকা বিভিন্ন অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস্বাস্থ্যোজ্জ্বল ত্বকের জন্য খুব দরকারি হল ভিটামিন সিব্রণ বা অ্যাকনি সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া এটি দূর করেআর ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখতেও এটি কার্যকরী

৬) আপনার মন ভালো করে দেয় :
সকালেই প্রাণচাঞ্চল্য বাড়িয়ে দিতে এর জুড়ি নেইখাবার থেকে শক্তি শোষণের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয় লেবুআর এর গন্ধে আপনার মন ফুরফুরে হয়ে উঠবে নিমিষেইদুশ্চিন্তা এবং বিষণ্ণতা দূরীকরণেও এটি অসামান্য

৭) সেরে ওঠার প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করে :
ক্ষতস্থান সেরে তুলতে সাহায্য করে অ্যাসকরবিক এসিডআর হাড়ের স্বাস্থ্য বজায় রাখতেও এটি সহায়কস্ট্রেস এবং যে কোনও ধরণের ব্যাথার উপশম করে ভিটামিন সি

৮) নিঃশ্বাসে আনে তরতাজা ভাব :
নিঃশ্বাসে লেবুর সতেজতা আনা ছাড়াও, এভাবে গরম পানির সাথে লেবুর রস পানে দাঁতের ব্যথা এবং জিঞ্জিভাইটিসের উপশম হয়তবে এটা পানের পর পরই দাঁত ব্রাশ করবেন না কারণ সাইট্রিক এসিড দাঁতের এনামেল ক্ষয় করে ফেলেআগে দাঁত ব্রাশ করে তার পর এটা পান করা ভালোআর লেবুপানি পান করার পর বিশুদ্ধ পানি খেতে পারেন এক গ্লাস

৯) শরীরে তরলের পরিমাণ ঠিক রাখে :
রাতে ঘুমানোর সময়ে যে পানি খরচ হয় সেটা পূরণ হয়ে যায় সকাল সকাল এই এক গ্লাস পানি পানের মাধ্যমে

১০) ওজন কমাতে সহায়ক :

লেবুতে প্রচুর পরিমাণে পেক্টিন থাকেআঁশজাতীয় এই পদার্থ ক্ষুধা নিয়ন্ত্রনে রাখেফলে ওজন কমেগবেষণায় দেখা গেছে, যাদের খাবারে এমন অম্লজাতীয় খাবার কম থাকে তাদের ওজন বাড়ে বেশি

সময় নেই, ব্যায়াম করব কখন?


আপনি সময় পান না বলে ব্যায়াম করেন না। কিন্তু ভালোভাবেই জানেন, নিয়মিত ব্যায়ামে শরীর মন ভালো থাকে। যাকে বলে জিরো-সাইজ, সেটাও হয়। আজকাল জগিং, সাঁতার, সাইক্লিংএসব তো চলছেই। চায়ের আসরে সবাই গল্প করে, এই জানিস, আজ হেলথ ক্লাবে না রিয়ার সঙ্গে দেখা, ও বলল…।
আপনি একঘরে হয়ে পড়লেন। তাহলে কী করা? হ্যাঁ, নো প্রবলেম। এরও সমাধান আছে। সময় নেই? ও কিছু না। মাত্র পাঁচ মিনিট। হ্যাঁ, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পাঁচ মিনিটই যথেষ্ট। সকালে বা সন্ধ্যায় কাছের কোনো পার্কে, না হলে একটু নিরিবিলি রাস্তায় জোরসে দৌড়। দিনের জন্য এটাই যথেষ্ট। ফিটফাট শরীর বা জিরো-ফিগার, যা চান সবই পাবেন। ভাবছেন, এটা আবার কোনো ব্যায়াম হলো, বন্ধুরা শুনলে তো হাসবে! আরে না না। অত কাঁচা কাজ কি আপনি করবেন। এটা তো আপনার মস্তিষ্কজাত উদ্ভট ফর্মুলা নয়।
নিউইয়র্ক টাইমস (জুলাই ৩০, ২০১৪) বলছে, ব্যায়াম ও মৃত্যুহার সম্পর্কে ব্যাপক পরিসরে পরিচালিত জরিপে জানা গেছে, দিনে মাত্র পাঁচ মিনিট দৌড়ালে অস্বাভাবিক মৃত্যুহার উল্লেখযোগ্য হারে কমিয়ে আনা যায়। এদের মৃত্যুঝুঁকি অন্তত এক-তৃতীয়াংশ কম। তাঁদের আয়ু, যাঁরা মোটেও ব্যায়াম করেন না তাঁদের চেয়ে গড়ে অন্তত তিন বছর বেশি বলে নিরীক্ষায় জানা গেছে। তার মানে রোগবালাই, কঠিন অসুখ-বিসুখ থেকে দূরে থাকা যায়। মন প্রফুল্ল থাকে। ব্যায়ামের উপকারিতা সম্পর্কে ২০০৮ ফেডারেল ফিজিক্যাল অ্যাকটিভিটি ফর আমেরিকাসে হাজার হাজার নিরীক্ষা প্রতিবেদনের ভিত্তিতে বলা হয়েছে, সুস্বাস্থে৵র জন্য সপ্তাহে অন্তত ১৫০ মিনিট হাঁটুন। তবে একটু জোরে হাঁটলে বা দৌড়ালে একই উপকারিতা পাওয়া যাবে। দিনে পাঁচ মিনিটের দৌড় সেখান থেকেই এসেছে। প্রতিদিন পাঁচ মিনিট না হাঁটতে পারলে, সপ্তাহে দুই দিন পাঁচ মিনিট করে আর শুক্র-শনি ১৫ মিনিট করে দৌড়ান, আপনি একদম ফিট। জেনে নিন আরও কিছু টিপ্স।


১ যদি নিয়মিত ব্যায়ামের অভ্যাস না থাকে, তাহলে ব্যায়াম শুরু করুন ধীরে ধীরে। প্রথম সপ্তাহে দিনে দুই মিনিট জোরে দৌড়, এরপর পাঁচ মিনিট মাঝারি গতিতে হাঁটা। পরের সপ্তাহে তিন মিনিট করে দৌড়, তিন মিনিট মাঝারি গতিতে হাঁটা। লক্ষ রাখুন, শরীর নিতে পারছে কি না। যদি চাপ পড়ে, তাহলে আরও ধীরে ধীরে গতি বাড়ান। ধীরে ধীরে এক মাসে দিনে পাঁচ মিনিট হাঁটায় অভ্যস্ত হোন।

২ ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন। ভাজাপোড়া, ট্রান্সফ্যাটে তৈরি খাবার নিষেধ।

৩ পরিষ্কার বাতাসে দৌড়ান। ধুলাবালু বেশি থাকলে সমস্যা।

৪ আপনার জন্য ২৩ ঘণ্টা ৪৫ মিনিটে এক দিন। বাকি ১৫ মিনিট আপনার নয়, ব্যায়ামের! এভাবে হিসাব করলে আপনি যত ব্যস্তই থাকুন, দিনে ১৫ মিনিটের ব্যায়াম কঠিন কিছু হবে না।

৫ আপনার বয়স বেশি বা হার্ট-লাংসের সমস্যা থাকলে প্রথমে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

শীতে প্রতিদিন গোসল করা কি ঠিক?


শীতে আবহাওয়া আর্দ্র হয়ে যায়তাই ত্বক শুষ্ক হয়ে পড়েএই সময়ে ত্বকের চাই বাড়তি যত্নঅনেকেই রয়েছেন, যাঁরা শীতে গোসল করা একটু কমিয়ে দেনবিষয়টি ভালো না খারাপ, এ নিয়ে কথা বলেছেন বিশিষ্ট চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. আহমেদ আলীআজ ৫ ডিসেম্বর এনটিভির নিয়মিত আয়োজন স্বাস্থ্য প্রতিদিনঅনুষ্ঠানের ২২২৬তম পর্বে আলোচনাটি প্রচারিত হয়  
প্রশ্ন : শীতে ত্বক ভালো রাখার জন্য কী করব, এই বিষয়ে আমরা খুব দ্বিধায় থাকিকারণ গরম থেকে শীত  আসছেআবহাওয়ায় একটি পরিবর্তন হচ্ছেত্বক ভালো রাখার জন্য এ সময় কী করণীয়?
উত্তর : এই সময় বাতাসের আর্দ্রতা কমে যায়ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়মূল পরিবর্তন এটি হয়শুষ্ক হওয়ার পর ত্বক খসখসে হয়ে যায়যাদের ত্বক এমনিতেই শুষ্ক, তাদের ত্বক ফেটেও যেতে পারেঅনেকেরই ত্বক ফাটা ফাটা হয়ে যায়এমনকি যাদের বেশি শুষ্ক ত্বক, তাদের ত্বক ফেটে রক্তও বের হয়যেমন অনেকেই শীতের দিনে পা ফাটার সমস্যায় ভোগেহয়তো রোগী বলে আমি গরমের দিনে ভালো থাকি, শীত এলে আমার এই সমস্যা বেড়ে যায়কেবল পা ফাটা নয়, যেসব রোগ শুষ্কতাজনিত যেমন একজিমা, সোরিয়াসিস- এই রোগগুলোর তীব্রতা অনেক বেড়ে যায়কারণ, বাতাসের আর্দ্রতা কমে যাওয়ার ফলে শুষ্ক হয়ে যায় ত্বকএই জন্য আমাদের জীবনযাত্রায় বেশ কিছু পরিবর্তন আনা দরকার
প্রশ্ন : শীতে গোসল করার মাত্রা অনেকে কমিয়ে দেনএ বিষয়ে কী মনে করেন?
উত্তর : গড়পরতা কথা হলো, দিনে গোসল একবার করতে হবে শীতের দিনের জন্যতবে যদি কেউ মনে করেন যে তিনি প্রতিদিন না করে একদিন পর পর গোসল করবেন, তাতে খুব বড় রকমের সমস্যা নেইঅনেকে মনে করেন, শীতের সময়ে  প্রতিদিন গোসল করা ঠিক নয়এটিও ভুল ধারণা, এটি ঠিক নয়প্রতিদিন গোসল করলেও সমস্যা নেইআবার যদি কেউ কেউ একটু কমিয়ে দিয়ে একদিন পর পর গোসল করে, এতেও কোনো সমস্যা নেইমূল কথা হলো, আমাদের শরীরটা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ও সুন্দর রাখা দরকার
তবে এখানে পানির একটি বিষয় আসেঅনেকে গোসলে অতিরিক্ত গরম পানি ব্যবহার করে থাকেআসলে নিয়মিত অতিরিক্ত গরম পানি ব্যবহার করলে ত্বকের কিছুটা ক্ষতিই হয়এজন্য পানি স্বাভাবিক তাপমাত্রায় করতে হবেগরম নয়, স্বাভাবিকবা কুসুম গরম পানি বলতে আমরা যেটা বুঝি, খুবই হালকা গরম অথবা বেশি ঠান্ডা থেকে স্বাভাবিক করতে হবেতাহলে ত্বকের জন্য সবচেয়ে ভালোঅনেকে অতিরিক্ত গরম পানি দিয়ে গোসল করেএটা ঠিক নয় 
প্রশ্ন : শীতে মাথায় খুশকি বেড়ে যায়এজন্য প্রতিদিন চুলে শ্যাম্পু দেওয়ার প্রবণতা থাকেএটি কি ঠিক?
উত্তর : আসলে খুশকি শীতে বেড়ে যায়অনেকেই রয়েছে যাদের গরমের দিনে কম হয়, শীত এলে খুশকির প্রবণতা বেড়ে যায়খুশকি আসলে তরুণ বয়স থেকে শুরু করে একটি বয়স পর্যন্ত খুব বিব্রতকর সমস্যাঅনেকেরই এই সমস্যা হয়ে থাকেকারো কম, কারো বেশি মাত্রায় হয়আসলে এই জিনিসটিকে কমিয়ে রাখতে হয়এটি ওষুধ দিলাম আর শেষ হয়ে যাবে, এ রকম বিষয় নয়বুঝতে হবে যে হঠাৎ ওষুধ খেয়ে নিলেই খুশকি শেষ হয়ে যাবে নাখুশকি অল্প মাত্রায় হলে, খুশকিবিরোধী ডাক্তারি শ্যাম্পু আছে, সেই শ্যাম্পুর উপদেশ দিয়ে থাকিএতেই কাজ হয়ে যায়আর যদি তীব্র মাত্রায় হয়, তাহলে শুধু শ্যাম্পুতে কাজ হয় নাসেই ক্ষেত্রে মাথায় লাগানোর জন্য একটি ওষুধ আছে, সেটি দিতে হয়তাতেও না হলে সাথে খাওয়ার ওষুধ দিতে হয়এটি তীব্রতার ওপর নির্ভর করেতবে একটি কথা বলে রাখি, সারা শরীরে যে অনেক ধরনের চর্মরোগ রয়েছে মাথার ত্বকেও অনেক ধরনের চর্মরোগ রয়েছেকারণ মাথার ত্বক একটি বিশেষ ধরনের ত্বককাজেই ওখানে কোনো ধরনের আঁশ উঠলে সাধারণ খুশকি মনে করা ঠিক নয়কারণ অন্য চর্মরোগ হতে পারেসেক্ষেত্রে  চিকিৎসা অন্য রকম হতে পারে
প্রশ্ন : তাহলে সেটি যে সাধারণ খুশকি নয়, সেটি বোঝার কী কোনো উপায় রয়েছে?
উত্তর : অল্প মাত্রায় থাকলে খুশকিই বেশি হয়যদি খুব মোটা খুশকি হয় এবং তীব্র আকারে হয়, তাহলে একবার অন্তত একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞকে দেখানো উচিত নিশ্চিত হওয়ার জন্য
প্রশ্ন : শরীরে প্রতিদিন সাবান ব্যবহার করা কতটা গুরুত্বপূর্ণ?

উত্তর : বাজারে অনেক ধরনের সাবান রয়েছেপ্রথমত বড়দের সাবান এবং ছোটদের সাবানছোটদের জন্য আলাদা সাবান হয়, বড়দের জন্য আলাদা সাবান হয়প্রথম ভাগ হলো এটাএরপর একেকজনের ত্বক অনুযায়ী সাবান হয়তৈলাক্ত ত্বকের জন্য একধরনের সাবান, শুষ্ক ত্বকের  জন্য আরেক ধরনের সাবানস্বাভাবিক ত্বকের জন্য এক ধরনের সাবানএটির পার্থক্য বুঝতে হবেযার যার ত্বক অনুযায়ী সেটি ব্যবহার করলে সবচেয়ে ভালোতবে শীত আর গরমের তো একটি পার্থক্য থাকবেকারণ গরমের দিনে তেল ঘাম শরীর থেকে বেশি বের হয়শীতের দিনে সাবানের ব্যবহার কমিয়ে দিতে হবেনয়তো ত্বক শুষ্ক হয়ে যাবেমোট কথা, শরীর যাতে বেশি শুষ্ক না হয় এবং আর্দ্রতা যাতে বজায় থাকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে

ঠোঁটের কালচে ভাব দূর করে গোলাপী আভা ফুটিয়ে তুলুন খুব সহজে


অনেকেরই মুখের ত্বকের তুলনায় ঠোঁট একটু কালচে দেখায়, যা নিয়ে আফসোস করেন প্রায়ইমূলত খাদ্যাভ্যাসে সমস্যা, ধূমপান করা এবং অতিরিক্ত কেমিক্যাল সমৃদ্ধ লিপ প্রোডাক্ট ব্যবহারে কারণে ঠোঁট কালচে হয়ে আসেআবার অনেকের যত্নের অভাবে ঠোঁটের 

শীতে আপনার ত্বকের যত্ন নিন


শীতকালে শুষ্ক শীতল হাওয়া ও বাতাসে বেড়ে যাওয়া ধুলাবালুর কারণে ত্বক হয়ে যায় খসখসে ও মলিন। এর ফলে দেখা দেয় নানা সমস্যা, যেমন ত্বক ফেটে যাওয়া, ত্বকে 

জেনে নিন শীতকালে শরীরের উষ্ণতাদায়ক কিছু খাবার সম্পর্কে-

শীতকালের বিভিন্ন ধরনের খাবারের প্রাচুর্যতায় আমরা অনেকেই খুব ভোজনরসিক হয়ে যাই। এর অনেক কারণের মাঝে একটি হলো শীতকালে আমাদের বিপাকক্রিয়ার গতি বেড়ে যায়।
এর কারণ শীতকালীন কিছু খাবার দেহের উষ্ণতা বাড়াতে সাহায্য করে। নির্দিষ্ট খাবারের এই প্রভাবকে খাবারের গতিশীল আচরণ বলা হয়ে থাকে।

স্তন ক্যান্সারের যে তথ্যগুলো জানা দরকার সবারই


আমরা ব্রেস্ট ক্যান্সার নিয়ে অনেক কথাই শুনেছি বিশেষ করে অক্টোবর মাসে, কারণ অক্টোবর মাস হচ্ছে ‘ব্রেস্ট ক্যান্সার সচেতনতার মাস’। কিন্তু আমরা আসলেই কতটুকু জানি এই রোগটি সম্পর্কে? ব্রেস্ট ক্যান্সার আপনার পরিবারের থেকে আসতে পারে কিন্তু বেশির ভাগ মানুষের ব্রেস্ট ক্যান্সার তার পারিবারিক সূত্রে হয়না। ব্রেস্ট ক্যান্সার নিয়ে কাল্পনিক কিছু কথা আছে যেমন, এটা শুধুমাত্র বয়স্কদের হয় বা যাদের পারিবারিক ইতিহাসে আছে তাঁদের হয়।
Dubin Breast Center এর ডাইরেক্টর ও সার্জন এবং ‘The New generation Breast Cancer Book’ এর রচয়িতা Dr.Port, Huffington post কে স্তন ক্যান্সারের বিষয়ে কিছু কথা বলেছেন – স্তন ক্যান্সারের চিকিৎসা ও যত্ন নেয়া বেশ জটিল, এই জটিল হওয়ার কারণ হচ্ছে, আমাদের অনেক রকমের অভিরুচি। Dr.Port বলেন, ‘যা একজনের জন্য মানানসই তা অন্য আরেকজনের জন্য মানানসই নাও হতে পারে’। যখন কেউ এই রোগে আক্রান্ত হন তখন একেক জন একেক রকম পরামর্শ দেয়া শুরু করেন। ‘কিন্তু আপনার জন্য কোনটা সঠিক তাই হচ্ছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ’। তার মতে দিনে দিনে ব্রেস্ট ক্যান্সার অনেক জটিল হচ্ছে তাই সাধারণ ডাক্তারের কাছে না গিয়ে একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের কাছে যাওয়া ভালো। সবসময় ইতিবাচক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।
Los Angeles এর Tower Hematology/Oncology Group এর medical oncologist, MDPhilomena McAndrew কিছু পরামর্শ দিয়েছেন, আসুন জেনে নেই সেগুলো-
১। ১৫-৩৪ বছর বয়সের মেয়েদের ব্রেস্ট ক্যান্সার হয়ে মারা যাওয়ার ঝুঁকি বেশি। যখনই আপনার স্তনে কোন পরিবর্তন লক্ষ করবেন তখনই ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন।
২। কম বয়সের কারণে যদি আপনার পরিবার বা ডাক্তার আপনাকে গুরুত্ব না দেন তাহলেও যদি আপনার কাছে সমস্যা মনে হয় তাহলে বিষয়টাকে নিজে গুরুত্ব সহকারে নিন এবং অন্যদের বুঝিয়ে বলুন। কখনোই নিজে হাল ছেড়ে দেবেন না।
৩। অন্যান্য ক্যান্সারের মত ব্রেস্ট ক্যান্সারের চিকিৎসা খুব দ্রুত শুরু করতে হয়না। ভালোভাবে খোঁজ নিয়ে যার কাছে চিকিৎসা নিতে আপনি স্বস্তি বোধ করবেন সেই ডাক্তারের কাছে যান এবং ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে চিকিৎসার ধাপ গুলো এবং আপনার রিস্ক কতটুকু ও কোন ষ্টেজে আছেন তা জেনে নিন।
এছাড়াও নিয়মিত ৩০ মিনিত ঘাম ঝরানোর ব্যায়াম করলে ব্রেস্ট ক্যান্সারের ঝুঁকি ৩০-৪০% কমে। কিছু ক্ষেত্রে ব্রেস্টে ক্যান্সার খুব দ্রুত বৃদ্ধি পায় এবং ছড়ায় ও দ্রুত। এক্ষেত্রে মেমোগ্রামেও ভাল ভাবে টিউমার সনাক্ত করা যায়না। এক্ষেত্রে ডাক্তারের সাথে কথা বলুন। আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করুন। কারণ ফ্যাট সেল ইস্ট্রোজেন উৎপন্ন করে যা ক্যান্সারের বৃদ্ধি ঘটায়।

আপনার শিশুর দাঁতে ক্ষয়রোগ কি করবেন?


শিশুর শারীরিক সুস্থতা ও মানসিক প্রশান্তির জন্য তার মুখগহ্বরের সঠিক যত্ন নেওয়া জরুরি। জন্মের পর থেকে শিশুর এই যত্ন শুরু করা চাই। আর শিশুর বয়স বৃদ্ধির পাশাপাশি দাঁতের যত্ন পুরোদমে নিতে হবে।

শিশুর ডেন্টাল কেরিজ বা ক্ষয়রোগে দাঁতের অবস্থা, ব্যাকটেরিয়া জীবাণুর উপস্থিতি ও শর্করাযুক্ত খাবার গ্রহণএ তিনের ভূমিকা প্রধান। স্টেপটোককসাই মিউটেনম নামের মুখগহ্বরের ব্যাকটেরিয়া দাঁতের এনামেল নষ্ট করে প্রধানত ক্ষয়রোগের সুযোগ সৃষ্টি করে। পরে তার সঙ্গে যোগ হয় অন্য জীবাণু।

যখন মা-বাবা শিশুকে জুসভর্তি ফিডার বা বোতল মুখে পুরে দিয়ে ঘুমানোর কাজ সারেনতা নিঃসন্দেহে দাঁত ক্ষয়ের পথ সুগম করে দেয়। দাঁতের ক্ষয়রোগ উৎপাদনে মুখের ভেতর বেশিক্ষণ ধরে পুরে রাখা শর্করাযুক্ত খাবার অনেকাংশে দায়ী। এ ক্ষেত্রে চুইংগাম বিভিন্ন কোমল পানীয়র শর্করার তুলনায় বেশি ক্ষতিকর।

সাধারণভাবে মোলার দাঁতের (ভেতরের দাঁত) প্রান্ত থেকে ক্ষয় বা পোকায় খাওয়া শুরু হয়। এই পর্বে তা থামানোর ব্যবস্থা না করা হলে দাঁতের আরও গভীরে ঢোকে। পালপাইটিস হয়, মাড়িতে ও দাঁতের চারপাশে পুঁজ, প্রদাহ হয়। আরও ছড়িয়ে তা পাশের দাঁত নষ্ট করে, চোয়ালের অস্থিও ছুঁতে পারে বা মুখ ও মস্তিষ্কের অভ্যন্তরে যায়।

নষ্ট হওয়া দাঁত চিহ্নিত করতে হবে আগে। ব্যথা-বেদনার জন্য ওষুধ দিতে হবে। সংক্রমণ কতটুকু ছড়িয়েছে, তার ওপর নির্ভর করে খাওয়ানোর কিংবা ইনজেকশনের সাহায্যে অ্যান্টিবায়োটিকস দেওয়া যেতে পারে।

প্রতিরোধটাই আসল। শিশুর প্রতি রাতে ও সকালে দুবার ব্রাশ করা, নিয়মিত মুখগহ্বরের স্বাস্থ্য-পরিচর্যা মানানো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আরও জরুরি শিশুকে খাওয়ানোর অভ্যাসে বোতল ফিডার ব্যবহার না করা।

ডা. প্রণব কুমার চৌধুরী

 শিশুস্বাস্থ্য বিভাগ, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল।

ক্যান্সারসহ নানা রোগ প্রতিরোধ করবে পুঁইশাক


সবজি বাজারে প্রায় সারবছরই পুঁইশাকের দেখা পাওয়া যায়। সামান্য যত্নআত্তিতেই পুঁইগাছ পুষ্ট হয় বলে গ্রামের বাড়ির আঙিনায় প্রায়ই দেখা যায়।
টবেও পুঁইগাছ ভালো জন্মে। ভাজি, ঝোল, পাকোড়া বা নুডুলসে পুইশাকের চলে রকমারি ব্যবহার। গাঢ় সবুজ রঙের মসৃণ পাতা বিশিষ্ট পুঁইশাক দেখতে অনেক আকর্ষণীয়। পুষ্টিগুণেও পুঁইশাক বেশ সমৃদ্ধ। নানা ধরনের ভিটামিন সমৃদ্ধ এই শাকটি একদিকে যেমন বহুবিধ রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে, অন্যদিকে ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তাই আসুন পুঁইশাকের উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক।
v        পুঁইশাকে স্যাপোনিন নামক একধরনের পদার্থ আছে, যা ক্যানসার প্রতিরোধে সাহায্য করে।
v        পুঁইশাকের আছে অ্যান্টি-ইনফ্লামেটরি গুণ। শরীরের কোনো অংশ আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে ফুলে গেলে পুঁইশাকের শিকড় বেটে লাগালে দ্রুত উপশম হয়।
v             যারা ব্রণের সমস্যায় ভোগেন, তাদের জন্য পুঁইশাক খুব ভালো।
v        পুঁইশাক প্রস্রাবের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। যাদের উচ্চ রক্তচাপ আছে, তাদের প্রস্রাবের পরিমাণ বাড়িয়ে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
v             হজম ক্ষমতা বাড়িয়ে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে পুঁইশাক হতে পারে খুব ভালো দাওয়াই।
v      শরীরে খোসপাঁচড়া কিংবা ফোড়ার মতো অনাবশ্যক সংক্রমণের বিরুদ্ধেও লড়তে পারদর্শী পুঁইশাক।
v     পুঁইপাতার রসে একটু চিনি মিশিয়ে জুস করে খেতে পারেন; এতে নাক ও গলার সংক্রমণ দূর হবে।

v         যাদের প্রায় প্রতিদিনই মাথাব্যথা থাকে, নিয়মিত পুঁইশাক খেতে তারা উপকার পাবেন খুব দ্রুত।

আপনার সোনামণির কি ঋতু পরিবর্তনের সময় সর্দি –কাশি


কয়েক দিন থেকে আপনার ছোট্ট শিশুটির সর্দি-কাশি, গায়ে হালকা জ্বর। ভাবছেন, নিউমোনিয়া। এখনই চিকিৎ সকের কাছে নিতে হবে। কেননা, পাঁচ বছর বয়স পর্যন্ত অল্পতেই ঠান্ডা লেগে যায় শিশুদের। বিশেষ করে ঋতু পরিবর্তনের সময়। পরিবেশগত কারণে,গাড়ির ধোঁয়া আর ধুলাবালুর কারণে এবং যেসব বাড়িতে ধূমপান করা হয়, সেখানে ধোঁয়ার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় আক্রান্ত হতে পারে আপনার আদরের সোনামণি। মায়ের বুকের দুধ খায়নি, অপুষ্টিতে ভুগছে, এমন শিশুদের ঠান্ডা লাগার প্রবণতা বেশি। 

ঠান্ডা লাগলে কী করবেন?

শিশুর বয়স ছয় মাসের কম হলে, তাকে বারবার বুকের দুধ খাওয়ান। আর যদি বয়স হয় ছয় মাসের বেশি, তাহলে অল্প অল্প করে পানি, তরল ও নরম খাবার বারবার খাওয়াবেন। তখন একটু লেবু-র সরবত, আদা-র রস, তুলসীপাতার রস কিংবা মধু খাওয়াতে পারেন। শিশুকে ঘরে তৈরি করা খাবার দিন, বাইরের কোনো কাশির ওষুধ দেবেন না।
সঙ্গে জ্বর ১০০ ডিগ্রি ফারেনহাইটের বেশি হয়, তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধ খাওয়াতে হবে। শিশুকে উষ্ণ রাখতে চেষ্টা করুন। কুসুম গরম পানি দিয়ে শরীর মুছে দিন। সর্দির কারণে নাক বন্ধ হয়ে গেলে বা নাক দিয়ে শব্দও হলেও খুব চিন্তিত হওয়ার কিছু নেই। এ ক্ষেত্রে নরম কাপড় দিয়ে নাকটা পরিষ্কার করে দিন।

নিউমোনিয়ার লক্ষণ

ঠান্ডা লাগার সাধারণ লক্ষণগুলোর সঙ্গে শিশু দ্রুত, ঘন ঘন শ্বাস নেয় এবং বুকের পাঁজর ভেতরের দিকে ঢুকে যায়। তাই ঠান্ডা লাগলে শিশুর বুকের দিকে খেয়াল রাখুন। এ ছাড়া শিশু নিস্তেজ হয়ে পড়ে, খাওয়া বন্ধ করে দেয়, জ্বরের সঙ্গে খিঁচুনি থাকে, অতিরিক্ত কাশির কারণে ঘুমাতে পারে না অথবা শিশু যা খায়, তার সবই বমি করে দেয়। তাহলে হাসপাতালে নিয়ে যান অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

মাথাব্যাথা থেকে মুক্তি পেতে যা করবেন


জীবনে কোন না কোন সময় মাথা ব্যাথায় পড়েননি এমন লোক খুবই কম বা নেই বললেই চলে। কারণ মাথা থাকলে মাথা ব্যাথাও থাকবে এটা অস্বাভাবিক কিছু নয় । দিনের শুরুতে, কাজের সময় এমনকি রাতের ঘুমের সময় মাথা ধরে দিনটাই মাটি করে দিতে পারে। তাই মাথাব্যাথা থেকে কীভাবে দূরে থাকা যায় সে বিষয়ে কিছু পদ্ধতি আপনাদের জানাবো ।

কেউ কেউ মাথাব্যাথা আরম্ভ হলে ঘাড়ের পেছনে ঠান্ডা পানি বাবরফের টুকরা লাগাতে।এটা অনো সময় কাজ করে। অজু করুন। অজু করলে মাধা ও ঘাড় ঠান্ডা পানির স্পর্শে ব্যাধা উপশমে সাহায্য করবে।

পছন্দের গান শুনতে পারেন যা মনকে শান্ত করবে। ক্লাসিক্যাল মিউজিক যেমন রাগপ্রধান গান বাযন্ত্রসঙ্গীত শুনতে পারেন। তবে চোখকে বিশ্রাম দিন। চোখ বন্ধ করে উপভোগ করুন বিটোভেন, মোজার্টের মতো কম্পোসারের সৃষ্টিগুলো।

যোগব্যায়াম অনেক ভালো কাজে দেয় এ ব্যাপারে। যারা নিয়মিত যোগ ব্যায়ামের মাঝে থাকেন তারা ব্যাথায় আক্রান্ত হন কম। লম্বা করে গভীর শ্বাস নিন, আস্তে করে ছেড়ে দিন। পেট ফুলিয়ে শ্বাস নিন, ছেড়ে দিন। ধীরে ধীরে এমন শ্বাস প্রশ্বাসের সাথে সাথে মন শান্ত হয়ে আসে, সাথে মাথাব্যাথাও কমতে থাকে। চাইনিজ পদ্ধতি আকুপ্রেশার বা আকুপাংচার করেন কেউ কেউ এটা অনেকের ক্ষেত্রে সাহায্য করে।

খাবার খেতে যারা অনিয়ম করে তাদের মাইগ্রেনের সমস্যা বেশি হয়। প্রধান তিনবেলার আহার বাদ দেয়া ঠিক হবে না। পেটে ক্ষুধা নিয়ে কাজ করলে সহজেই মাথাব্যাথা হয়। খাবারে পাবেন কাজ করার শক্তি। শক্তি না পেলে মস্তিস্ক দুর্বল হয়ে ব্যাথার উদ্রেক করে। তাই খাবারে অবহেলা চলবে না।

হঠাৎ করে মাথাব্যাথা যদি ধরেই বসে সে ক্ষেত্রে নিম্নে পদ্ধতিটি অবলম্বন করতে পারেন-পুদিনা পাতার বহু গুণের মধ্যে একটি হলো মাথাব্যথা সারানো। টাটকা পুদিনা পাতা আঙুলে একটু চটকে নিয়ে নাকের কাছে ধরুন এবং জোরে জোরে শ্বাস টানুন। কিছুক্ষণের মধ্যেই মাথাব্যথা কমে যাবে। তবে মাথাব্যাথা পুরাতন হলে আপনার নিকটস্থ হোমিওপ্যাথের সাথে আলোচনা করতে ভুলবেন না। 

যে ৫ টি কারণে পরিবারের মেজো সন্তানেরা সবার চাইতে আলাদা


পরিবারের মেজো সন্তানকে নিয়ে অনেক সময় বাবা-মায়ের দুশ্চিন্তার সীমা থাকে না। কারণ বেশীরভাগ সময়ই পরিবারের মেজো সন্তানকে হতে দেখা যায় স্বাধীনচেতা, আত্মনির্ভরশীল এবং একেবারে আলাদা মনমানসিকতার মানুষ। কিন্তু সত্যিকার অর্থে পরিবারের মেজো সন্তানটি হয়ে থাকে সবচাইতে ভালো মনের মানুষ।

5/Health Tips/small-col-left

Online Earn Money

ISLAMIC HISTORY

ADD

Amazon Online

Neewer NW-700 Professional Studio Broadcasting Recording Condenser Microphone

Shop Amazon Online